একপর্যায়ে পেছনের সারিতে থাকা নিজামুল হকের কাছে গিয়ে টাকা দাবি করেন হিজড়াদের একজন। বলেন, ‘দেও, ভাইয়া দেও। ২০ টাকা দেও।’ প্রতিত্তুরে নিজামুল বলেন, ‘টাকা নেই’। এরপর তাদের (হিজরা) একজন; যিনি টাকা তুলতে এসেছিলেন তিনি বললেন, ‘টাকা দিবি, না হয় ‘চুমু’ দেব। দে, টাকা দে।’
অন্যদিকে বরিশাল থেকে ঢাকা এসেছেন করিম মিয়া। যাবেন মেয়ের বাসা মহাখালীতে। বাস ছাড়লো। তিনি আর অন্যদের মতো বাসে বসেছিলেন। ক্লান্ত শরীরে কখন ঘুমিয়ে গিয়েছিলেন টের পাননি। এরপর যখন ঘুম ভাঙলো তখনকার পরিবেশটি ছিল রীতিমতো অস্বস্তিকর। তিনি যখন চোখ খুললেন তখন তার পুরো গালে কারো ঠোঁটের দাগ লেগে ছিল। দু’জন হিজড়া যখন বাসে সবার থেকে টাকা তুলছিলেন, তখন ক্লান্ত শরীরে সিটের সঙ্গে হেলান দিয়ে ঘুমিয়েছিলেন করিম। এরপর টাকা তুলতে তুলতে তার কাছে এসে হিজরা যখন দু’বার ডাকেও সাড়া পাননি তখন করিমের গালে চুমু দিতে শুরু করেন ওই হিজড়া। এরপর করিম মিয়া থতমত খেয়ে চোখ খুললেও তখন তার বলার মত কিছু ছিল না।
আহমেদ খান চারবছর ধরে রাজধানীতে থাকেন। তার সাথে এক অনাকাঙিক্ষত ঘটনা ঘটেছিল আজ থেকে মাস দু’য়েক আগে। যা ভেবে এখনো তিনি ভয়ে আঁতকে উঠেন। ঘড়ির কাটায় তখন রাত দশটা। বাসে ফার্মগেটের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন এই তরুণ। হঠাৎ বাসে উঠে আসেন এক হিজড়া। বাসের যাত্রী ছিল মাত্র চারজন। তৃতীয় লিঙ্গের যিনি টাকা তুলছিলেন তিনি খানের কাছে এসে তিনশ’ টাকা দাবি করে বসেন। কিন্তু খান এতো টাকা নেই বলে ২০ টাকা বের করে দেন এবং জানান তিনি শিক্ষার্থী। কিন্তু ওই হিজড়া তার কথায় কর্ণপাতও করলেন না। শেষমেশ ১০০ টাকা দিলেও তা না নিয়ে রেগে গিয়ে খানের অণ্ডকোষ চেপে ধরেন ওই হিজড়া।
ঘড়ির কাটায় তখন বিকেল ৪টা। অফিস শেষ বাসে করে বাসায় ফিরছিলেন নিজামুল হক। হঠাৎ মহাখালী সিগন্যালের জ্যাম বাঁধলেই লাল রঙের লিপস্টিক, কপালে কালো টিপ, কড়া মেকআপ করা দু’জন হিজড়া বাসে উঠেন। উঠেই দু’জন বাসের দুই সারিতে বসা সাধারণ যাত্রীদের কাছ থেকে টাকা তোলা শুরু করলেন।
একপর্যায়ে পেছনের সারিতে থাকা নিজামুল হকের কাছে গিয়ে টাকা দাবি করেন হিজড়াদের একজন। বলেন, ‘দেও, ভাইয়া দেও। ২০ টাকা দেও।’ প্রতিত্তুরে নিজামুল বলেন, ‘টাকা নেই’। এরপর তাদের (হিজরা) একজন; যিনি টাকা তুলতে এসেছিলেন তিনি বললেন, ‘টাকা দিবি, না হয় ‘চুমু’ দেব। দে, টাকা দে।’
অন্যদিকে বরিশাল থেকে ঢাকা এসেছেন করিম মিয়া। যাবেন মেয়ের বাসা মহাখালীতে। বাস ছাড়লো। তিনি আর অন্যদের মতো বাসে বসেছিলেন। ক্লান্ত শরীরে কখন ঘুমিয়ে গিয়েছিলেন টের পাননি। এরপর যখন ঘুম ভাঙলো তখনকার পরিবেশটি ছিল রীতিমতো অস্বস্তিকর। তিনি যখন চোখ খুললেন তখন তার পুরো গালে কারো ঠোঁটের দাগ লেগে ছিল। দু’জন হিজড়া যখন বাসে সবার থেকে টাকা তুলছিলেন, তখন ক্লান্ত শরীরে সিটের সঙ্গে হেলান দিয়ে ঘুমিয়েছিলেন করিম। এরপর টাকা তুলতে তুলতে তার কাছে এসে হিজরা যখন দু’বার ডাকেও সাড়া পাননি তখন করিমের গালে চুমু দিতে শুরু করেন ওই হিজড়া। এরপর করিম মিয়া থতমত খেয়ে চোখ খুললেও তখন তার বলার মত কিছু ছিল না।
আহমেদ খান চারবছর ধরে রাজধানীতে থাকেন। তার সাথে এক অনাকাঙিক্ষত ঘটনা ঘটেছিল আজ থেকে মাস দু’য়েক আগে। যা ভেবে এখনো তিনি ভয়ে আঁতকে উঠেন। ঘড়ির কাটায় তখন রাত দশটা। বাসে ফার্মগেটের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন এই তরুণ। হঠাৎ বাসে উঠে আসেন এক হিজড়া। বাসের যাত্রী ছিল মাত্র চারজন। তৃতীয় লিঙ্গের যিনি টাকা তুলছিলেন তিনি খানের কাছে এসে তিনশ’ টাকা দাবি করে বসেন। কিন্তু খান এতো টাকা নেই বলে ২০ টাকা বের করে দেন এবং জানান তিনি শিক্ষার্থী। কিন্তু ওই হিজড়া তার কথায় কর্ণপাতও করলেন না। শেষমেশ ১০০ টাকা দিলেও তা না নিয়ে রেগে গিয়ে খানের অণ্ডকোষ চেপে ধরেন ওই হিজড়া।
বিস্তারিত: হিজড়াদের ‘চুমু’ আতঙ্ক